চাটখিল উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর কবির চরম ক্ষোভ ও দুঃখ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, গত সোমবার (২০ জুন) বিকেলে তার মলংমুড়ির বাড়ির সামনে একটিভ ফাউন্ডেশন অফিসের গেইটের ভিতরে এবং বাহিরে একদল সন্ত্রাসী ব্যাপক ভাংচুর ও বোমাবাজি করে আতঙ্ক ছড়ায়। এই ব্যাপারে তার বাড়ির কেয়ারটেকার ইয়াকুব আলী থানায় অভিযোগ দায়ের করলে থানা পুলিশ অভিযোগটি তদন্ত করে ১১জনের নাম উল্লেখ করে ২৫/৩০জন অজ্ঞাতানামা ব্যক্তির বিরুদ্বে মামলা হিসেবে অন্তভূক্ত করে। এই ঘটনার ৪দিনেও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এতে তিনি ও তার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে দাবি করেন।
তিনি আরো বলেন, আমি উপজেলা চেয়ারম্যান হয়ে যদি আমার বাড়িতে সন্ত্রাসীরা বোমাবাজি করে। আবার বোমাবাজি করার পরও যদি প্রশাসন তাদের বিরুদ্বে কোন ব্যবস্থা নিতে না পারে তবে সাধারন জনগনের ক্ষেত্রে পরিস্থিতি কেমন হয়? এটি আজ প্রশ্নবিদ্ধ।
সভায় উপস্থিত চাটখিল থানার ওসি মো. গিয়াস উদ্দিন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, ঘটনার দিন ৫নং মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের কাউন্সিল ছিল। তিনি তখন আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেখানে উপস্থিত ছিলেন। পরে বৃষ্টির কারণে তিনি সহ তার সঙ্গীয় ফোর্স উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর কবিরের বাসভবনে আশ্রয় নিয়েছিলেন। এসময় উপজেলা চেয়ারম্যান তার বাসভবনে ছিলেন না। একদল সন্ত্রসী হঠাৎ এসে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। তাৎক্ষনিক পুলিশ তাদের ধাওয়া করলেও তারা পালিয়ে যায়। তবে এটি সত্যি দুঃখ জনক। এই ঘটনা মলংমুড়ি গ্রামের নুরুল আমিনের ছেলে পিয়াস (২৩) ও শফিক উল্যার ছেলে রাসেদ (২২) এর নেতৃত্বে ঘটেছে। আসামীদের পুলিশ গ্রেফতারের চেষ্টা করছে। আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এএসএম মোসা।
прокажённый
энн смотреть сериал онлайн бесплатно в хорошем качестве